পাসপোর্ট কি - পাসপোর্ট কত প্রকার
আন্তর্জাতিক ভ্রমনের ক্ষেত্রে বাহকের পরিচয় এবং জাতীয়তা প্রকাশ করে পাসপোর্ট। প্রতিটি দেশ তাদের নাগরিকের সুবিধার জন্য পাসপোর্ট ইস্যু করে। পাসপোর্টে একজন ব্যক্তির নাম, জন্ম তারিখ, ছবি, স্বাক্ষরসহ বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করা হয়।
পাসপোর্ট |
যাতে পাসপোর্টধারী ব্যক্তি সম্পর্কে সহজে জানা যায়। আজকের এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট কি, পাসপোর্ট কত প্রকার ও কি কি, পাসপোর্ট বানানোর প্রক্রিয়া, পাসপোর্ট বানানোর ফি?
পাসপোর্ট বানানোর সময়সীমা, পাসপোর্ট হারালে করণীয় কি, পাসপোর্ট কিভাবে নবায়ন করব ইত্যাদি বিষয়সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পাসপোর্ট কি?
পাসপোর্ট হল বাংলাদেশের নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণের কাজে ব্যবহৃত একটি দলিল। ইহা জন্মসূত্রে বা অভিবাসনসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে বাংলাদেশ সরকার প্রদান করে থাকে।বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিস কিংবা বিদেশে বাংলাদেশী দূতাবাস হতে পাসপোর্ট দেয়া হয়। বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে ইসরাইল ব্যতীত পৃথিবীর সব দেশে ভ্রমণের অনুমতি রয়েছে।
পাসপোর্ট কত প্রকার ও কি কি?
বাংলাদেশে ৩ রকমের পাসপোর্ট প্রদান করা হয়ঃ- আন্তর্জাতিক সাধারণ পাসপোর্ট (যা সবুজ মলাট)
- সরকারী পাসপোর্ট (যা সবুজ মলাটযুক্ত, প্রথম পাতায় নীল সিলমোহর থাকবে)
- কূটনৈতিক পাসপোর্ট (লাল মলাটযুক্ত)
সাধারণ পাসপোর্ট কাদের জন্য?
বাংলাদেশের প্রায় সকল মানুষের জন্য সাধারণ পাসপোর্ট উন্মুক্ত। আপনার কাছে যদি বাংলাদেশের বৈধ নাগরিকত্ব থাকে। তাহলে আপনি এই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই ধরনের পাসপোর্ট গুলো মূলত সবুজ মলাট যুক্ত হয়ে থাকে।
কূটনৈতিক পাসপোর্ট কাদের জন্য?
বাংলাদেশের মধ্যে যে সকল মানুষ সরকারের কূটনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। মূলত তাদের জন্য এই ধরনের পাসপোর্ট প্রদান করা হয়। আর অন্যান্য পাসপোর্ট এর তুলনায় সাধারণ পাসপোর্ট এর মলাট লাল রঙ্গের হয়।দাপ্তরিক পাসপোর্ট কাদের জন্য?
আপনি যদি আমাদের বাংলাদেশের একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি এই ধরনের দাপ্তরিক পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর এই ধরনের পাসপোর্ট গুলোতে নীল রঙ্গের মলাট ব্যবহার করা হয়।পাসপোর্ট বানানোর প্রক্রিয়া?
- পাসপোর্ট অফিস থেকে বিনা মূল্যে ২টি ফরম সংগ্রহ করুন।
- এরপর ফরমটির ভাল করে সব তথ্য ঠিকঠাক মতো পূরণ করুন।
- সাধারণত আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট ২ ধরনের হয়ঃ ৬৪ পাতা সংবলিত এবং ৪৮ পাতা সংবলিত।
- আপনি কত পাতার পাসপোর্ট করবেন সে অনুযায়ী সোনালী ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখার কাউন্টারে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে ১টি রশিদ বুঝে নিন।
- এরপর পূরণ করা পাসপোর্ট ফরম দুটির প্রথম পৃষ্ঠায় ১টি করে পাসপোর্ট সাইজের (৪০x৫০ মি· মি·) ছবি আঠা দিয়ে লাগান।
- আরও ১টি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং একটি স্ট্যাম্প সাইজের (৩০x৩০ মি· মি·) ফরমের ওপরে এক সাথে পিনআপ করে দিন।
- ফরমের উপরে নির্দিষ্ট স্থানে সোনালী ব্যাংক থেকে পাওয়া টাকা জমার রশিদটি আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিন।
- আঠা দিয়ে লাগানো ছবির ওপরে সত্যায়ন করুন ও সত্যায়নকারী ব্যক্তি দ্বারা তৃতীয় পাতায় নির্ধারিত স্থানপূরণ করুন (সত্যায়নকারীর পদবিসহ নাম, স্বাক্ষর এবং সিলমোহর দিতে হবে)।
- পূরণকৃত ফরমটি পাসপোর্ট অফিসের নির্দিষ্ট বুথে জমা দিয়ে আপনার রশিদ বুঝে নিন।
- রশিদে উল্লিখিত বিতরণের তারিখ অনুযায়ী নির্দিষ্ট বুথ থেকে রশিদ দেখিয়ে আপনার পাসপোর্ট গ্রহণ করুন।
পাসপোর্ট আবেদনের সঙ্গে যেসকল কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে?
- চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ/ভোটার আই ডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র বা বিদ্যুৎ/গ্যাস/ পানির বিল/ বাড়ির দলিলের ফটোকপি (আর এই কাগজপত্রাদি নিজ নামে না থাকলে পিতার নামে/ মাতার নামে/স্বামীর নামে থাকতে হবে)।
- বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র বা পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
- ছাত্র ছাত্রীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র বা পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
ওয়ানস্টপ সার্ভিস কি?
ওয়ানস্টপ সার্ভিস পাওয়ার জন্য আপনাকে সাধারণ পাসপোর্টের মতোই ফরম সংগ্রহ করে জমাসহ সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে হবেঃফির পরিমাণ
৬৪ পাতার জন্য ৬০০ হাজার টাকা, ৪৮ পাতার জন্য ৫০০০ হাজার টাকা লাগবে। পাসপোর্ট পেতে সময় লাগবে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা। যেকোন ধরনের ভুল সংশোধন করলে ফি লাগবে ৫০০ টাকা। পাসপোর্ট নবায়ন করলে ফি লাগবে ২,৫০০ টাকা।উল্লেখ্য, ওয়ানস্টপ সার্ভিস প্রদান করে, পুলিশ ভেরিফিকেশন পাঠানো হয়। যদি বিরূপ প্রতিবেদন পাওয়া যায়, তাহলে আপনার পাসপোর্ট বাতিল করা হবে।
নতুন পাসপোর্ট প্রদানের সময়সীমা?
ক) অতিজরুরী
পুলিশ প্রতিবেদন স্থগিত রেখে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে। বিরুপ প্রতিবেদন পাওয়া গেলে আপনার আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খ) জরুরী
পুলিশ প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ১১ দিন পরে। অন্যথায় একুশ দিন পরে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
গ) সাধারণ
পুলিশ প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ২১ দিন পরে। অন্যথায় ৩০ দিন পরে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে। বিরুপ প্রতিবেদন পাওয়া গেলে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সরকারী/আধাসরকারী স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং তাদের স্ত্রী এবং সরকারী কর্মকর্তাদের ১৫ বছরের কম বয়সী সন্তানদের জন্য ফিস দুই হাজার টাকা এবং ৭২ ঘন্টায় পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১০ বছর উত্তীর্ণ/বিদ্যমান পাসপোর্টের পরিবর্তে নতুন পাসপোর্ট প্রদানের ক্ষেত্রে জরুরী ফি প্রদান করলে বাহাত্তর (৭২) ঘন্টার মধ্যে এবং সাধারণ ফি প্রদান করলে সাত কর্মদিবসের পরে তা প্রদান করা হবে।
পাসপোর্ট সাধারণত দশ বছর মেয়াদী। কিন্তু ১৮ বছরের কম বয়সী আবেদনকারীদের ০৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট দেওয়া হবে।
পাসপোর্ট নবায়ন করতে হলে কি কি কাজ করতে হবে?
- পাসপোর্টের ৫ বছর মেয়াদ পূর্ণ হলে সেই পাসপোর্টই পুনরায় আরও ৫ বছর বাড়িয়ে নেওয়া যায়।
- এক্ষেত্রে আবেদনপত্রের দ্বিতীয় অংশসহ পূরণ করে নবায়নের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দেওয়ার রশিদসহ যে অফিস থেকে পাসপোর্ট তোলা হয়েছিল সেই অফিসে জমা দিতে হবে।
- পাসপোর্টের মেয়াদ দশ বছর পূর্ণ হলে সেই পাসপোর্টকে জমা দিয়ে নতুন পাসপোর্ট নিতে হবে।
- এক্ষেত্রে আবেদনপত্রের নির্ধারিত অনুচ্ছেদ পূরণ করে ১০ বছর উত্তীর্ণ হওয়ার পর এর জন্য নির্ধারিত ফি জমা দেওয়ার রশিদ ও সারেন্ডার করা পাসপোর্টসহ আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
- বিদেশে থাকা অবস্থায় পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হলে নবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সেই দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
- যদি সে দেশে বাংলাদেশের দূতাবাস না থাকে, তবে নিকটস্থ অন্য কোন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস থেকেও পাসপোর্ট নবায়ন করা যাবে।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয়?
পাসপোর্ট হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব আপনার নিকটস্থ থানায় পাসপোর্টের নাম, নম্বরসহ সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে।আবেদনপত্রের প্রথম অংশের হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ পূরণ করে বিকল্প পাসপোর্টের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে সেই রশিদ, আবেদনপত্র ও জিডি এন্ট্রি কপি হারিয়ে যাওয়া পাসপোর্টটি যে অফিস থেকে তোলা হয়েছিল সে অফিসেই জমা দিতে হবে।
জরুরি হলে ৭-১৫ দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। বিদেশে থাকা অবস্থায় পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে নিকটস্থ পুলিশকে জানাতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
যদি সে দেশে বাংলাদেশের দূতাবাস না থাকে তবে নিকটস্থ অন্য কোনো দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস থেকেও পাসপোর্ট করা যাবে।
পাসপোর্ট সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এক নজরে?
- আবেদনকারী নির্ধারিত আবেদন ফরম বা আবেদন ফরমের অবিকল টাইপ/সাইক্লোস্টাইল/ ফটোকপিকৃত ফরমেও আবেদন করতে পারবেন।
- আবেদন ফরমটি ইংরেজি বা বাংলায় পূরণ করতে পারবেন।
- আবেদনকারীকে ৩টি পাসপোর্ট সাইজের (৪০ ঢ ৪০ মি·মি·) এবং একটি স্ট্যাপ সাইজ (৩০ ঢ ৩০ মি·মি·) প্রয়োজন।
- ১টি করে ৪০ ঢ ৫০ মি.মি. আকারের ছবি ২টি আবেদনপত্রের প্রতিটির প্রথম পৃষ্ঠার নির্দিষ্ট স্থানে লাগাতে হবে ও সত্যায়ন করতে হবে।
- পনেরো বছরের কম বয়সী শিশুদের পৃথক পাসপোর্টর ক্ষেত্রে মা ও বাবা দুজনের অথবা বৈধ অভিভাবকের ৩০ ঢ ৩০ মি·মি· আকারের ছবি দুটি আবেদনপত্রের প্রতিটি প্রথম পৃষ্ঠার নির্দিষ্ট স্থানে লাগাতে হবে ও সত্যায়ন করতে হবে।
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ড (যদি থাকে) অথবা প্রাসঙ্গিক কারিগরি সনদগুলোর (যেমনঃ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি)।
- নতুন পাসপোর্টে ১২ বছরের কম বয়সী সন্তানের নাম অন্তভুক্তির ক্ষেত্রে চার কপি ৩০ ঢ ৩০ মি·মি· আকারের ছবি লাগাবে।
- ২টি ফরমেই প্রতিজনের ১টি করে ছবি লাগিয়ে ছবির ওপরে সত্যায়ন করতে হবে ও ২টি অতিরিক্ত ছবি দিতে হবে (ফরমের প্রথম অংশের ২৩ নম্বর এন্ট্রি দ্রষ্টব্য)।
- বিদ্যমান পাসপোর্টে ১২ বছরের কম বয়সী সন্তানদের নাম সংযোজনের ক্ষেত্রে চার কপি ৩০ ঢ ৩০ মি·মি· আকারের ছবি লাগাবে।
- ২টি ফরমেই প্রতিজনের ১টি করে ছবি লাগিয়ে ছবির ওপরে সত্যায়ন করতে হবে ও দুটি অতিরিক্ত ছবি জমা দিতে হবে (ফরমের প্রথম অংশের ২৩ নম্বর এন্ট্রি দ্রষ্টব্য)
- ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের প্রথম অংশের ১৪, ১৫, ১৬ নম্বর এন্ট্রি পূরণপূর্বক পিতা অথবা মাতা অথবা বৈধ অভিভাবক স্বাক্ষর করবেন।
- আবেদনপত্রের চতুর্থ অংশ (অঙ্গীকার) এবং ষষ্ঠ অংশের নির্ধারিত স্থানে আবেদনকারীকে দুই স্থানে একই ধরনের স্বাক্ষর বা টিপসই দিতে হবে।
- বক্সের ভেতরের স্বাক্ষর বা টিপসইটি পাসপোর্টে লাগানো হবে।
- নিম্নেবর্ণিত ব্যক্তিরা পাসপোর্টের আবেদনপত্র ও ছবি সত্যায়ন করতে পারবেনঃ সংসদ সদস্য, সিটি করপোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং কমিশনার, গেজেটেড কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা।
- এছাড়াও বেসরকারি কলেজের শিক্ষক, বেসরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক, পৌর কমিশনাররা, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কিংবা করপোরেশনের নতুন জাতীয় স্কেলের সপ্তম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তারা।
- আবেদন ফরমে আঠা দিয়ে লাগানো ছবির ওপরে এমনভাবে সত্যায়ন করতে হবে, যাতে সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর ও সিলমোহর ছবির ও ফরমের কিছু অংশজুড়ে পড়ে এবং একই কর্মকর্তা ছবির ওপরে ও ফরমের পঞ্চম অংশে সত্যায়ন করবেন।
- নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদ অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের হলফনামা (এভিডেভিট) বা পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি আবশ্যক হবে।
- বয়স সংশোধনের ক্ষেত্রে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদ অথবা জন্ম সনদ অথবা জন্ম নিবন্ধীকরণ সনদ আবশ্যক হবে।
- পেশা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে পরিবর্তিত পেশার সপক্ষে সনদ আবশ্যক হবে।
- স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভোটার তালিকা অথবা ভোটার পরিচয়পত্র অথবা ফরমের ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে তালিকাভুক্ত ব্যক্তিবর্গ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ অথবা পরিবর্তিত ঠিকানা সম্পর্কে যেকোন নির্ভরযোগ্য প্রমাণ আবশ্যক হবে।
- সন্তানের নাম সংযোজনের ক্ষেত্রে ওই সন্তানের জন্ম সনদ আবেদনপত্রের সঙ্গে দাখিল করতে হবে।
বর্তমান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url